
কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় উপচে পড়া ভিড় করছেন পর্যটকরা। শুক্রবার (২৯ আগস্ট) সকাল থেকেই ভ্রমণপিপাসুদের উপস্থিতিতে সরগরম হয়ে ওঠে সাগরপাড়। গত সপ্তাহে টানা বৃষ্টিপাত থাকলেও এ সপ্তাহে বৃষ্টি না থাকায় পর্যটকরা স্বস্তিতে সময় কাটাচ্ছেন সমুদ্রের বুকে। মাঝে মাঝে আকাশ মেঘলা হলেও বৃষ্টি না হওয়ায় ঢেউয়ের খেলা উপভোগ করতে দ্বিধা করছেন না কেউ। অনেকের মতে, বর্ষার দিনে এমন বৃষ্টিবিহীন সময় পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার।
ক্যামেরাম্যানরা জানান, বর্ষার সময় ছবি তুলতে গিয়ে প্রায়ই সমস্যায় পড়তে হয়। বৃষ্টিতে ক্যামেরা নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তবে শুক্রবার তারা নির্বিঘ্নে ছবি তুলতে পেরে আনন্দ প্রকাশ করেছেন।
স্থানীয় ব্যবসায়ী নয়ন দা বলেন, “আজ পর্যটকরা ঢেউ উপভোগে মেতে উঠেছেন। জোয়ারের কারণে বড় বড় ঢেউ সরাসরি তীরে আছড়ে পড়ছে। বর্ষার মৌসুম ছাড়া এ দৃশ্য সচরাচর দেখা যায় না। যারা প্রকৃত সমুদ্রের সৌন্দর্য খুঁজে পেতে চান, তাদের জন্য এখনই সঠিক সময়।”
বিকেলের দিকে আকাশ মেঘলা হলেও বৃষ্টি না হওয়ায় সৈকতে আরও বেড়ে যায় পর্যটকের ভিড়। প্রাণবন্ত উপস্থিতিতে সমুদ্রপাড় যেন উৎসবের আবহ ধারণ করে।
স্থানীয় হোটেল ব্যবসায়ীরা জানান, পর্যটক আসা মানে শুধু ব্যবসা নয়, কুয়াকাটার সামগ্রিক অর্থনীতিও সচল হয়। যদিও শীত মৌসুমে সবচেয়ে বেশি পর্যটক আসেন, তবে বর্ষাতেই বড় বড় ঢেউ উপভোগের সুযোগ মেলে। তবে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখা ভাগ্যের ব্যাপার, কারণ প্রায়ই মেঘে আড়াল হয়ে যায়।
কুয়াকাটা হোটেল-মোটেল এমপ্লয়িজ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক জুয়েল ফরাজী জানান, বর্তমানে দুই শতাধিক হোটেলের মধ্যে প্রায় ২৫ থেকে ৪৫ শতাংশ কক্ষ বুকিং হয়েছে তবে সমুদ্র সৈকত সংলগ্ন কাছাকাছি যেসব হোটেল-রিসোর্ট রয়েছে তা ৫০ শতাংশ এর বেশি ও বুকিং ছিল। বিশেষ করে প্রথম শ্রেণির হোটেল-রিসোর্টগুলোতে অনলাইনে বুকিং বেড়েছে।
বিষয় : কুয়াকাটা
মঙ্গলবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় উপচে পড়া ভিড় করছেন পর্যটকরা। শুক্রবার (২৯ আগস্ট) সকাল থেকেই ভ্রমণপিপাসুদের উপস্থিতিতে সরগরম হয়ে ওঠে সাগরপাড়। গত সপ্তাহে টানা বৃষ্টিপাত থাকলেও এ সপ্তাহে বৃষ্টি না থাকায় পর্যটকরা স্বস্তিতে সময় কাটাচ্ছেন সমুদ্রের বুকে। মাঝে মাঝে আকাশ মেঘলা হলেও বৃষ্টি না হওয়ায় ঢেউয়ের খেলা উপভোগ করতে দ্বিধা করছেন না কেউ। অনেকের মতে, বর্ষার দিনে এমন বৃষ্টিবিহীন সময় পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার।
ক্যামেরাম্যানরা জানান, বর্ষার সময় ছবি তুলতে গিয়ে প্রায়ই সমস্যায় পড়তে হয়। বৃষ্টিতে ক্যামেরা নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তবে শুক্রবার তারা নির্বিঘ্নে ছবি তুলতে পেরে আনন্দ প্রকাশ করেছেন।
স্থানীয় ব্যবসায়ী নয়ন দা বলেন, “আজ পর্যটকরা ঢেউ উপভোগে মেতে উঠেছেন। জোয়ারের কারণে বড় বড় ঢেউ সরাসরি তীরে আছড়ে পড়ছে। বর্ষার মৌসুম ছাড়া এ দৃশ্য সচরাচর দেখা যায় না। যারা প্রকৃত সমুদ্রের সৌন্দর্য খুঁজে পেতে চান, তাদের জন্য এখনই সঠিক সময়।”
বিকেলের দিকে আকাশ মেঘলা হলেও বৃষ্টি না হওয়ায় সৈকতে আরও বেড়ে যায় পর্যটকের ভিড়। প্রাণবন্ত উপস্থিতিতে সমুদ্রপাড় যেন উৎসবের আবহ ধারণ করে।
স্থানীয় হোটেল ব্যবসায়ীরা জানান, পর্যটক আসা মানে শুধু ব্যবসা নয়, কুয়াকাটার সামগ্রিক অর্থনীতিও সচল হয়। যদিও শীত মৌসুমে সবচেয়ে বেশি পর্যটক আসেন, তবে বর্ষাতেই বড় বড় ঢেউ উপভোগের সুযোগ মেলে। তবে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখা ভাগ্যের ব্যাপার, কারণ প্রায়ই মেঘে আড়াল হয়ে যায়।
কুয়াকাটা হোটেল-মোটেল এমপ্লয়িজ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক জুয়েল ফরাজী জানান, বর্তমানে দুই শতাধিক হোটেলের মধ্যে প্রায় ২৫ থেকে ৪৫ শতাংশ কক্ষ বুকিং হয়েছে তবে সমুদ্র সৈকত সংলগ্ন কাছাকাছি যেসব হোটেল-রিসোর্ট রয়েছে তা ৫০ শতাংশ এর বেশি ও বুকিং ছিল। বিশেষ করে প্রথম শ্রেণির হোটেল-রিসোর্টগুলোতে অনলাইনে বুকিং বেড়েছে।
মোবাইল নাম্বারঃ +8801602460060
Email: hr.channela@gmail.com
বিজ্ঞাপনঃ +8801602460060
info@channelabd.com
আপনার মতামত লিখুন