
বরগুনা জেলার তালতলী উপজেলার কুখ্যাত সন্ত্রাসী ও একাধিক মামলার আসামি মো. আল আমিন (৩৮) অবশেষে র্যাবের হাতে ধরা পড়েছেন। র্যাব-৮, ক্রাইম প্রিভেনশন কোম্পানি-১, পটুয়াখালী ক্যাম্পের একটি দল বিশেষ অভিযান চালিয়ে গতকাল বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৫ টার দিকে পটুয়াখালী সদর উপজেলার সবুজবাগ পঞ্চম লেন এলাকায় তাকে গ্রেপ্তার করে।
র্যাব জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ওই এলাকায় অবস্থান নিলে, স্থানীয় একটি চায়ের দোকানের সামনে দাঁড়ানো অবস্থায় আল আমিনকে শনাক্ত করে আটক করা হয়। তিনি দীর্ঘদিন ধরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে আত্মগোপনে ছিলেন।
জানা যায়, গত ২৭ আগস্ট সকাল থেকে ২৮ আগস্ট ভোররাতের মধ্যে তালতলী বাজারের একটি জুতা ও গার্মেন্টসের দোকান থেকে নগদ ৭৫ হাজার টাকা ও প্রায় ১ লাখ ৬০ হাজার টাকার পণ্য চুরি হয়। এ ঘটনায় দোকান মালিক মো. মোশারফ হোসেন হাওলাদার বাদী হয়ে ২৯ আগস্ট তালতলী থানায় মামলা করেন (মামলা নং-২৭, ধারা ৪৫৭/৩৮০ দণ্ডবিধি)। মামলার এজাহারে আল আমিনকে প্রধান আসামি করা হয়।
তদন্তে বেরিয়ে আসে, বাজারের নৈশপ্রহরী মো. জয়নাল ও মো. পনু’র সহযোগিতায় রাত তিনটার দিকে দোকানের সাটারের হুক ভেঙে চুরি সংঘটিত হয়। এতে আল আমিন সরাসরি নেতৃত্ব দেন বলে অভিযোগ।
র্যাব সূত্রে জানা যায়, চুরির মামলাসহ আল আমিনের বিরুদ্ধে পূর্বেও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন সাজা হয়। মাদকসহ বিভিন্ন অভিযোগ রয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে তিনি এলাকায় চুরি, ছিনতাইসহ নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছিলেন। স্থানীয়রা তাকে 'কুখ্যাত সন্ত্রাসী' হিসেবে চেনে।
এ বিষয়ে র্যাব-৮, সিপিসি-১, পটুয়াখালী ক্যাম্পের অধিনায়ক স্কোয়াড্রন লিডার রাশেদ বলেন,
আল আমিন দীর্ঘদিন ধরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে চলছিল। বিভিন্ন অপরাধমূলক কার্যক্রমে তার সম্পৃক্ততার প্রমাণ রয়েছে। তাকে গ্রেপ্তার করতে পারায় এলাকায় স্বস্তি ফিরবে বলে আমরা আশা করছি।
গ্রেপ্তারের পর আল আমিনকে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য পটুয়াখালী সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
মঙ্গলবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বরগুনা জেলার তালতলী উপজেলার কুখ্যাত সন্ত্রাসী ও একাধিক মামলার আসামি মো. আল আমিন (৩৮) অবশেষে র্যাবের হাতে ধরা পড়েছেন। র্যাব-৮, ক্রাইম প্রিভেনশন কোম্পানি-১, পটুয়াখালী ক্যাম্পের একটি দল বিশেষ অভিযান চালিয়ে গতকাল বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৫ টার দিকে পটুয়াখালী সদর উপজেলার সবুজবাগ পঞ্চম লেন এলাকায় তাকে গ্রেপ্তার করে।
র্যাব জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ওই এলাকায় অবস্থান নিলে, স্থানীয় একটি চায়ের দোকানের সামনে দাঁড়ানো অবস্থায় আল আমিনকে শনাক্ত করে আটক করা হয়। তিনি দীর্ঘদিন ধরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে আত্মগোপনে ছিলেন।
জানা যায়, গত ২৭ আগস্ট সকাল থেকে ২৮ আগস্ট ভোররাতের মধ্যে তালতলী বাজারের একটি জুতা ও গার্মেন্টসের দোকান থেকে নগদ ৭৫ হাজার টাকা ও প্রায় ১ লাখ ৬০ হাজার টাকার পণ্য চুরি হয়। এ ঘটনায় দোকান মালিক মো. মোশারফ হোসেন হাওলাদার বাদী হয়ে ২৯ আগস্ট তালতলী থানায় মামলা করেন (মামলা নং-২৭, ধারা ৪৫৭/৩৮০ দণ্ডবিধি)। মামলার এজাহারে আল আমিনকে প্রধান আসামি করা হয়।
তদন্তে বেরিয়ে আসে, বাজারের নৈশপ্রহরী মো. জয়নাল ও মো. পনু’র সহযোগিতায় রাত তিনটার দিকে দোকানের সাটারের হুক ভেঙে চুরি সংঘটিত হয়। এতে আল আমিন সরাসরি নেতৃত্ব দেন বলে অভিযোগ।
র্যাব সূত্রে জানা যায়, চুরির মামলাসহ আল আমিনের বিরুদ্ধে পূর্বেও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন সাজা হয়। মাদকসহ বিভিন্ন অভিযোগ রয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে তিনি এলাকায় চুরি, ছিনতাইসহ নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছিলেন। স্থানীয়রা তাকে 'কুখ্যাত সন্ত্রাসী' হিসেবে চেনে।
এ বিষয়ে র্যাব-৮, সিপিসি-১, পটুয়াখালী ক্যাম্পের অধিনায়ক স্কোয়াড্রন লিডার রাশেদ বলেন,
আল আমিন দীর্ঘদিন ধরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে চলছিল। বিভিন্ন অপরাধমূলক কার্যক্রমে তার সম্পৃক্ততার প্রমাণ রয়েছে। তাকে গ্রেপ্তার করতে পারায় এলাকায় স্বস্তি ফিরবে বলে আমরা আশা করছি।
গ্রেপ্তারের পর আল আমিনকে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য পটুয়াখালী সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
মোবাইল নাম্বারঃ +8801602460060
Email: hr.channela@gmail.com
বিজ্ঞাপনঃ +8801602460060
info@channelabd.com
আপনার মতামত লিখুন