
বরগুনার আমতলী উপজেলার উত্তর তক্তাবুনিয়া গ্রামে ক্যারম খেলা নিয়ে চৌকিদার ও মীর বংশের লোকজনের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষে অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। শনিবার বিকেলে এ ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে গুরুতর আহত ১১ জনকে বরিশালের শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বাকিদের আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শনিবার সকালে মজনু চৌকিদারের মুদি দোকানে ক্যারম খেলাকে কেন্দ্র করে দোকান মালিকের ছেলে হাসান চৌকিদারের সঙ্গে মীর বংশের কয়েক যুবকের বাকবিতণ্ডা হয়। এ নিয়ে দুপুরে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। বিকেলে মীর বংশের লোকজন বিষয়টি জানতে ইউপি সদস্য হেনা বুলবুলির বাড়িতে গেলে উভয়পক্ষ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
সংঘর্ষে রফিকুল ইসলাম মীর, আমির হামজা মীর, শামীম মীর, নাশির উদ্দিন মীর, আলমাস মীর, মালেক মীর, আল আমিন মীর, জাহিদুল মীর, মিলন মীর ও সাইফুল মীরসহ দুই বংশের অন্তত ২৫ জন আহত হন। তাদের মধ্যে গুরুতর অবস্থায় ১১ জনকে বরিশালে পাঠানো হয়।
আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডা. লুনা বিনতে হক বলেন, আহতদের মধ্যে বেশ কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশালে রেফার করা হয়েছে। বাকিদের ভর্তি রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
আমতলী থানার ওসি দেওয়ান জগলুল হাসান জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে। এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিষয় : আমতলী
মঙ্গলবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বরগুনার আমতলী উপজেলার উত্তর তক্তাবুনিয়া গ্রামে ক্যারম খেলা নিয়ে চৌকিদার ও মীর বংশের লোকজনের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষে অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। শনিবার বিকেলে এ ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে গুরুতর আহত ১১ জনকে বরিশালের শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বাকিদের আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শনিবার সকালে মজনু চৌকিদারের মুদি দোকানে ক্যারম খেলাকে কেন্দ্র করে দোকান মালিকের ছেলে হাসান চৌকিদারের সঙ্গে মীর বংশের কয়েক যুবকের বাকবিতণ্ডা হয়। এ নিয়ে দুপুরে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। বিকেলে মীর বংশের লোকজন বিষয়টি জানতে ইউপি সদস্য হেনা বুলবুলির বাড়িতে গেলে উভয়পক্ষ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
সংঘর্ষে রফিকুল ইসলাম মীর, আমির হামজা মীর, শামীম মীর, নাশির উদ্দিন মীর, আলমাস মীর, মালেক মীর, আল আমিন মীর, জাহিদুল মীর, মিলন মীর ও সাইফুল মীরসহ দুই বংশের অন্তত ২৫ জন আহত হন। তাদের মধ্যে গুরুতর অবস্থায় ১১ জনকে বরিশালে পাঠানো হয়।
আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডা. লুনা বিনতে হক বলেন, আহতদের মধ্যে বেশ কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশালে রেফার করা হয়েছে। বাকিদের ভর্তি রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
আমতলী থানার ওসি দেওয়ান জগলুল হাসান জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে। এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মোবাইল নাম্বারঃ +8801602460060
Email: hr.channela@gmail.com
বিজ্ঞাপনঃ +8801602460060
info@channelabd.com
আপনার মতামত লিখুন