
পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সৈকতে অশ্লীল ভিডিও ধারণের দায়ে রুবেল (৩০) নামে এক কনটেন্ট ক্রিয়েটরকে এক মাসের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।
রুবেল বরগুনা সদর উপজেলার বাসিন্দা। স্থানীয়ভাবে মুদি দোকান চালানোর পাশাপাশি কনটেন্ট তৈরি করতেন। অভিযোগ রয়েছে, তিনি সৈকতে নারী পর্যটকদের গোসল করার সময় গোপনে ভিডিও ধারণ করে অশ্লীল মন্তব্য করছিলেন।
স্থানীয় ফটোগ্রাফার আরিফ বলেন, “আমরা দেখি তিনি মেয়েদের ভিডিও করছেন আর খারাপ মন্তব্য করছে। সঙ্গে সঙ্গে ধরে ফেলি।” অন্য ফটোগ্রাফার রাসেল জানান, রুবেলের মোবাইল ফোনে অনেক অশ্লীল ভিডিও পাওয়া যায়। পরে স্থানীয়রা তাকে এবং তার মোবাইল ফোনসহ টুরিস্ট পুলিশের হাতে তুলে দেন।
পর্যটক ও স্থানীয়দের ধারণা, এসব ভিডিও তিনি অন্য কারো কাছে বিক্রি করতেন অথবা অবৈধভাবে ব্যবহার করতেন।
ঘটনাস্থলে উপস্থিত পর্যটকরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এ ধরনের কর্মকাণ্ড কুয়াকাটার ভাবমূর্তি নষ্ট করছে। তাই পর্যটন এলাকায় প্রশাসনের আরও কঠোর নজরদারি প্রয়োজন।
কলাপাড়া উপজেলার ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইয়াসিন সাদেক জানান, ভ্রাম্যমাণ আদালতে হাজির করার পর রুবেলকে এক মাসের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। তিনি আরও বলেন, “এ ধরনের কাজে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।”
রায় ঘোষণার পর রুবেলকে থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। প্রশাসনের এ কঠোর পদক্ষেপে স্থানীয় ও পর্যটকরা স্বস্তি প্রকাশ করেছেন।
মঙ্গলবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সৈকতে অশ্লীল ভিডিও ধারণের দায়ে রুবেল (৩০) নামে এক কনটেন্ট ক্রিয়েটরকে এক মাসের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।
রুবেল বরগুনা সদর উপজেলার বাসিন্দা। স্থানীয়ভাবে মুদি দোকান চালানোর পাশাপাশি কনটেন্ট তৈরি করতেন। অভিযোগ রয়েছে, তিনি সৈকতে নারী পর্যটকদের গোসল করার সময় গোপনে ভিডিও ধারণ করে অশ্লীল মন্তব্য করছিলেন।
স্থানীয় ফটোগ্রাফার আরিফ বলেন, “আমরা দেখি তিনি মেয়েদের ভিডিও করছেন আর খারাপ মন্তব্য করছে। সঙ্গে সঙ্গে ধরে ফেলি।” অন্য ফটোগ্রাফার রাসেল জানান, রুবেলের মোবাইল ফোনে অনেক অশ্লীল ভিডিও পাওয়া যায়। পরে স্থানীয়রা তাকে এবং তার মোবাইল ফোনসহ টুরিস্ট পুলিশের হাতে তুলে দেন।
পর্যটক ও স্থানীয়দের ধারণা, এসব ভিডিও তিনি অন্য কারো কাছে বিক্রি করতেন অথবা অবৈধভাবে ব্যবহার করতেন।
ঘটনাস্থলে উপস্থিত পর্যটকরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এ ধরনের কর্মকাণ্ড কুয়াকাটার ভাবমূর্তি নষ্ট করছে। তাই পর্যটন এলাকায় প্রশাসনের আরও কঠোর নজরদারি প্রয়োজন।
কলাপাড়া উপজেলার ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইয়াসিন সাদেক জানান, ভ্রাম্যমাণ আদালতে হাজির করার পর রুবেলকে এক মাসের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। তিনি আরও বলেন, “এ ধরনের কাজে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।”
রায় ঘোষণার পর রুবেলকে থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। প্রশাসনের এ কঠোর পদক্ষেপে স্থানীয় ও পর্যটকরা স্বস্তি প্রকাশ করেছেন।
মোবাইল নাম্বারঃ +8801602460060
Email: hr.channela@gmail.com
বিজ্ঞাপনঃ +8801602460060
info@channelabd.com
আপনার মতামত লিখুন