
আগামীকাল ২৭ সেপ্টেম্বর, বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে পালিত হবে বিশ্ব পর্যটন দিবস। এ দিবসকে সামনে রেখে দক্ষিণাঞ্চলের জনপ্রিয় পর্যটন নগরী সাগরকন্যা কুয়াকাটায় ইতোমধ্যেই ভিড় জমাতে শুরু করেছেন দেশি-বিদেশি পর্যটকরা।
কুয়াকাটার অন্যতম আকর্ষণ সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের মনোমুগ্ধকর দৃশ্য উপভোগ করতে প্রতিদিনই হাজারো ভ্রমণপিপাসু সৈকতে ছুটে আসেন। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পাশাপাশি এখানে রয়েছে রাখাইন জনগোষ্ঠীর অনন্য সংস্কৃতি, বিখ্যাত ঝাউবন, গঙ্গামতি সমুদ্র সৈকত এবং ফাতরার বনসহ অসংখ্য দর্শনীয় স্থান, যা ভ্রমণপ্রেমীদের কাছে কুয়াকাটাকে করে তুলেছে অনন্য এক গন্তব্য।
তবে পর্যটকদের দাবি, কুয়াকাটাকে বিশ্বমানের পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে হলে অবকাঠামোগত উন্নয়ন, নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার, পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করা এবং হোটেল-মোটেলের সেবার মান আরও উন্নত করা জরুরি। অনেকের মতে, সরকারের যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ করা গেলে কুয়াকাটা শুধু জাতীয় নয়, আন্তর্জাতিক পর্যটন গন্তব্য হিসেবেও খ্যাতি অর্জন করতে সক্ষম হবে।
ঢাকার গাজীপুর থেকে আগত পর্যটক মাহমুদ হাসান বলেন,
আমরা প্রতিবছরই কক্সবাজার বা কুয়াকাটায় ঘুরতে আসি। তবে বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে কুয়াকাটায় বিশেষ কোনো আয়োজন চোখে পড়ছে না। গত বছর কক্সবাজারে গিয়ে নানা আয়োজন আমাদের মুগ্ধ করেছিল। কুয়াকাটাকে টেকসই উন্নয়নশীল পর্যটন নগরী হিসেবে গড়ে তুলতে সরকারের এখনই নজর দেওয়া দরকার। এতে স্থানীয়রা যেমন উপকৃত হবে, তেমনি দেশের পর্যটন শিল্পও আরও বেগবান হবে।
স্থানীয় ব্যবসায়ীরাও মনে করেন, পর্যটকদের আগমন বাড়লে এখানকার অর্থনীতি আরও চাঙা হবে এবং নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে। এজন্য প্রয়োজন সমন্বিত পরিকল্পনা ও দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন উদ্যোগ।
বিশ্ব পর্যটন দিবসকে সামনে রেখে পর্যটকদের একটাই প্রত্যাশা একটি আধুনিক, নিরাপদ এবং আন্তর্জাতিক মানের কুয়াকাটা।
মঙ্গলবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
আগামীকাল ২৭ সেপ্টেম্বর, বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে পালিত হবে বিশ্ব পর্যটন দিবস। এ দিবসকে সামনে রেখে দক্ষিণাঞ্চলের জনপ্রিয় পর্যটন নগরী সাগরকন্যা কুয়াকাটায় ইতোমধ্যেই ভিড় জমাতে শুরু করেছেন দেশি-বিদেশি পর্যটকরা।
কুয়াকাটার অন্যতম আকর্ষণ সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের মনোমুগ্ধকর দৃশ্য উপভোগ করতে প্রতিদিনই হাজারো ভ্রমণপিপাসু সৈকতে ছুটে আসেন। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পাশাপাশি এখানে রয়েছে রাখাইন জনগোষ্ঠীর অনন্য সংস্কৃতি, বিখ্যাত ঝাউবন, গঙ্গামতি সমুদ্র সৈকত এবং ফাতরার বনসহ অসংখ্য দর্শনীয় স্থান, যা ভ্রমণপ্রেমীদের কাছে কুয়াকাটাকে করে তুলেছে অনন্য এক গন্তব্য।
তবে পর্যটকদের দাবি, কুয়াকাটাকে বিশ্বমানের পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে হলে অবকাঠামোগত উন্নয়ন, নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার, পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করা এবং হোটেল-মোটেলের সেবার মান আরও উন্নত করা জরুরি। অনেকের মতে, সরকারের যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ করা গেলে কুয়াকাটা শুধু জাতীয় নয়, আন্তর্জাতিক পর্যটন গন্তব্য হিসেবেও খ্যাতি অর্জন করতে সক্ষম হবে।
ঢাকার গাজীপুর থেকে আগত পর্যটক মাহমুদ হাসান বলেন,
আমরা প্রতিবছরই কক্সবাজার বা কুয়াকাটায় ঘুরতে আসি। তবে বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে কুয়াকাটায় বিশেষ কোনো আয়োজন চোখে পড়ছে না। গত বছর কক্সবাজারে গিয়ে নানা আয়োজন আমাদের মুগ্ধ করেছিল। কুয়াকাটাকে টেকসই উন্নয়নশীল পর্যটন নগরী হিসেবে গড়ে তুলতে সরকারের এখনই নজর দেওয়া দরকার। এতে স্থানীয়রা যেমন উপকৃত হবে, তেমনি দেশের পর্যটন শিল্পও আরও বেগবান হবে।
স্থানীয় ব্যবসায়ীরাও মনে করেন, পর্যটকদের আগমন বাড়লে এখানকার অর্থনীতি আরও চাঙা হবে এবং নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে। এজন্য প্রয়োজন সমন্বিত পরিকল্পনা ও দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন উদ্যোগ।
বিশ্ব পর্যটন দিবসকে সামনে রেখে পর্যটকদের একটাই প্রত্যাশা একটি আধুনিক, নিরাপদ এবং আন্তর্জাতিক মানের কুয়াকাটা।
মোবাইল নাম্বারঃ +8801602460060
Email: hr.channela@gmail.com
বিজ্ঞাপনঃ +8801602460060
info@channelabd.com
আপনার মতামত লিখুন