
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান কর্তৃক ২০২৩ সালের ১৩ জুলাই জাতির সামনে উপস্থাপিত “রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা” বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আজ কসবায় এক প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপি চেয়ারপারসনের মাননীয় উপদেষ্টা পরিষদের সিনিয়র সদস্য জনাব মুশফিকুর রহমান। এর আগে সকালে তিনি গুপিনাথপুর ইউনিয়ন পরিষদে এবং বিকেল ৩টায় কায়েমপুর ইউনিয়নে পৃথক দুটি প্রস্তুতি সভায় অংশগ্রহণ করেন। সভাগুলোতে স্থানীয় বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা বিপুলভাবে উপস্থিত ছিলেন।
বক্তারা বলেন, তারেক রহমানের উপস্থাপিত ৩১ দফা রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কারের রূপরেখা দেশের গণতান্ত্রিক পুনর্গঠন, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা ও জনগণের মৌলিক অধিকার পুনরুদ্ধারের এক ঐতিহাসিক পদক্ষেপ। তারা বিশ্বাস করেন, এই দফাগুলোর বাস্তবায়নই হবে জাতীয় ঐক্য, প্রশাসনিক দক্ষতা ও দুর্নীতিমুক্ত শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার মূলভিত্তি।
সভায় ঘোষিত ৩১ দফার মধ্যে উল্লেখযোগ্য বিষয়গুলো হলো। গণতান্ত্রিক পদ্ধতি ও অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা, সংবিধান সংস্কার কমিশন গঠন, প্রশাসনিক বিকেন্দ্রীকরণ, সংসদ-সরকার-বিচার বিভাগের ভারসাম্য রক্ষা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, মানবাধিকার নিশ্চয়তা, দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি, নারী ও শিশু কল্যাণ, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যব্যবস্থার আধুনিকায়ন, কৃষক ও শ্রমজীবী মানুষের সুরক্ষা, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা, এবং যুব সমাজের উদ্ভাবনী শক্তি বিকাশ।
সাবেক কসবা-আখাউড়া-৪, এমপি জনাব মুশফিকুর রহমান বলেন, তারেক রহমানের প্রস্তাবিত এই ৩১ দফা শুধু রাজনৈতিক পরিবর্তন নয়—এটি একটি “জাতীয় পুনর্জাগরণের রূপরেখা”, যা পুরো জাতিকে এক নতুন গণতান্ত্রিক চেতনায় ঐক্যবদ্ধ করবে। সভা শেষে স্থানীয় নেতৃবৃন্দ মাঠপর্যায়ের সংগঠনকে আরও গতিশীল ও ঐক্যবদ্ধ করে আসন্ন আন্দোলনকে সফল করার দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
মঙ্গলবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ০৪ অক্টোবর ২০২৫
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান কর্তৃক ২০২৩ সালের ১৩ জুলাই জাতির সামনে উপস্থাপিত “রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা” বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আজ কসবায় এক প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপি চেয়ারপারসনের মাননীয় উপদেষ্টা পরিষদের সিনিয়র সদস্য জনাব মুশফিকুর রহমান। এর আগে সকালে তিনি গুপিনাথপুর ইউনিয়ন পরিষদে এবং বিকেল ৩টায় কায়েমপুর ইউনিয়নে পৃথক দুটি প্রস্তুতি সভায় অংশগ্রহণ করেন। সভাগুলোতে স্থানীয় বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা বিপুলভাবে উপস্থিত ছিলেন।
বক্তারা বলেন, তারেক রহমানের উপস্থাপিত ৩১ দফা রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কারের রূপরেখা দেশের গণতান্ত্রিক পুনর্গঠন, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা ও জনগণের মৌলিক অধিকার পুনরুদ্ধারের এক ঐতিহাসিক পদক্ষেপ। তারা বিশ্বাস করেন, এই দফাগুলোর বাস্তবায়নই হবে জাতীয় ঐক্য, প্রশাসনিক দক্ষতা ও দুর্নীতিমুক্ত শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার মূলভিত্তি।
সভায় ঘোষিত ৩১ দফার মধ্যে উল্লেখযোগ্য বিষয়গুলো হলো। গণতান্ত্রিক পদ্ধতি ও অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা, সংবিধান সংস্কার কমিশন গঠন, প্রশাসনিক বিকেন্দ্রীকরণ, সংসদ-সরকার-বিচার বিভাগের ভারসাম্য রক্ষা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, মানবাধিকার নিশ্চয়তা, দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি, নারী ও শিশু কল্যাণ, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যব্যবস্থার আধুনিকায়ন, কৃষক ও শ্রমজীবী মানুষের সুরক্ষা, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা, এবং যুব সমাজের উদ্ভাবনী শক্তি বিকাশ।
সাবেক কসবা-আখাউড়া-৪, এমপি জনাব মুশফিকুর রহমান বলেন, তারেক রহমানের প্রস্তাবিত এই ৩১ দফা শুধু রাজনৈতিক পরিবর্তন নয়—এটি একটি “জাতীয় পুনর্জাগরণের রূপরেখা”, যা পুরো জাতিকে এক নতুন গণতান্ত্রিক চেতনায় ঐক্যবদ্ধ করবে। সভা শেষে স্থানীয় নেতৃবৃন্দ মাঠপর্যায়ের সংগঠনকে আরও গতিশীল ও ঐক্যবদ্ধ করে আসন্ন আন্দোলনকে সফল করার দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
মোবাইল নাম্বারঃ +8801602460060
Email: hr.channela@gmail.com
বিজ্ঞাপনঃ +8801602460060
info@channelabd.com
আপনার মতামত লিখুন